২৮ এপ্রিল ২০১২, রবিবার, ০২:২৯:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :


বাংলাদেশ জাসদের বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচী
৩০ ডিসেম্বর `কলঙ্ক দিবস' পালন
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট করা হয়েছে : ৩১-১২-২০২২
৩০ ডিসেম্বর `কলঙ্ক দিবস' পালন


৩০ডিসেম্বর, ২০১৮ সনের প্রহসন এর নির্বাচন গনতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে,গণতন্ত্রের বুকে পেরেক ঠুকেছে। তাই  এ দিবসটিকে কলঙ্ক দিবস হিসেবে পালন করেছে বাংলাদেশ জাসদ।

 এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে বাংলাদেশ জাসদের বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচী পালন করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন দলের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব নাজমুল হক প্রধান। বিক্ষোভ মিছিল শেষে ঢাকা মহানগর দক্ষিন শাখা বাংলাদেশ জাসদ এর আহ্বায়ক আব্দুস সালাম খোকনের সভাপতিত্বে সমাপনী সভায় বক্তব্য রাখেন, দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, স্থায়ী কমিটির সদস্য যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক করিম সিকদার, স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা আব্দুল কাদের হাওলাদার, স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা বাদল খান, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী আশফাকুর রহমান সবুজ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এ,এফ,এম,ইসমাইল হোসেন চৌধুরী, সহ-সম্পাদক জি,এম, রুস্তম খান, বাংলাদেশ যুবজোটের সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, মহানগর নেতা হুমায়ুন কবির ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বিসিএল এর সভাপতি গৌতম শীল। সঞ্চালনা করেছেন মহানগর দখিন শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দিন।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান মুরাদ, কেন্দ্রীয় জনসংযোগ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান কামরুল, মহানগর শাখার সদস্য শাহ আলম খান, তৈয়ব হোসেন নিপু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএল'র ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।


সমাপনী বক্তব্যে দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান বলেন,"২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের অন্ধকারের নির্বাচন দেশকেই অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিয়েছে। ওই অন্ধকারের নির্বাচনের কারিগরদের কাছে সরকার এখন জিম্মি। তাদের ইচ্ছেয় এখন দেশ চলে। সার্বভৌমত্ব ও অর্থনীতি দুটোই এখন হুমকির সম্মুখীন।এমন পরিস্থিতিতে আমরা আশা করেছিলাম সরকার অতীতের মত আর ভূল করবেনা। সবার সাথে আলোচনা করে সকলের নিকট গ্রহনযোগ্য একটি নির্বাচনের উদ্যোগ গ্রহণ করবে।


কিন্তু সরকারের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দের বক্তব্য শুনলে মনে হয় না তারা অতীত থেকে কোন শিক্ষা নিয়েছেন। তাই সরকারের নিকট আহবান গণতন্ত্রের বুকে আর পেরেক ঠুকার চেষ্টা করবেন না। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মত নির্বাচন এদেশের জনগণ আর মেনে নেবেনা। এখনো সময় আছে, সকলের সাথে আলাপ আলোচনা করে সমাধানের পথ খুঁজুন। অন্যথায় উদ্ভূত পরিস্থির দায় আপনাদেরকেই নিতে হবে।"


শেয়ার করুন